করাচির ঘনবসতি এলাকায় বহুতল ভেঙে পড়ে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ১৩ জন। তবে ধ্বংসস্তূপের নীচে এখনও অনেকের আটকে থাকার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
শুক্রবার ভবনটি ভেঙে পড়ে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যমগুলির প্রতিবেদন বলছে, করাচির লায়ারি শহরের বাগদাদি এলাকায় ভেঙে পড়ে বহুতলটি। এটি একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা। শহরটিকে নতুন করে সাজাতে বিভিন্ন জায়গায় বহুতল নির্মাণের কাজ চলছে। বাগদাদি এলাকাতেও নির্মাণকাজ চলছে। যে বহুতলটি ভেঙে পড়েছে, তার পাশেই নির্মাণকাজ চলছে। কম্পনের জেরে বহুতলটি ভেঙে পড়েছে বলে অনেকে সন্দেহ করছেন। যদিও প্রশাসনিক সূত্রে ভেঙে পড়ার কারণ কিছু জানানো হয়নি। তবে এক প্রশাসনিক আধিকারিকের দাবি, বহুতলটির নির্মাণে গলদ ছিল, তার জেরেই বিপত্তি।
ভেঙে পড়া বহুতলের কয়েক জন বাসিন্দা জানিয়েছেন, হঠাৎ করে তাঁরা দেখেন ঘরে ফাটল ধরছে। তা দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। বাসিন্দাদের অনেকেই বহুতল ছেড়ে বেরিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু অনেকেই আবার সময়মতো বেরোতে পারেননি। ফলে তাঁদের অনেকেই ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়ে যান। স্থানীয় প্রশাসনের দাবি, গত তিন বছর ধরে নোটিস দেওয়া হয়েছিল বহুতলের বাসিন্দাদের। বিপজ্জনক বলে চিহ্নিত করে বাড়ি খালি করার কথাও বলা হয়। কিন্তু বাসিন্দারা বহুতল ছাড়তে চাননি।
সিন্ধ বিল্ডিং কন্ট্রোল অথরিটি (এসবিসিএ) জানিয়েছে, করাচিতে বর্তমানে বিপজ্জনক ৫৭৮টি বাড়ি রয়েছে। প্রত্যেকটি খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার ভবনটি ভেঙে পড়ে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যমগুলির প্রতিবেদন বলছে, করাচির লায়ারি শহরের বাগদাদি এলাকায় ভেঙে পড়ে বহুতলটি। এটি একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা। শহরটিকে নতুন করে সাজাতে বিভিন্ন জায়গায় বহুতল নির্মাণের কাজ চলছে। বাগদাদি এলাকাতেও নির্মাণকাজ চলছে। যে বহুতলটি ভেঙে পড়েছে, তার পাশেই নির্মাণকাজ চলছে। কম্পনের জেরে বহুতলটি ভেঙে পড়েছে বলে অনেকে সন্দেহ করছেন। যদিও প্রশাসনিক সূত্রে ভেঙে পড়ার কারণ কিছু জানানো হয়নি। তবে এক প্রশাসনিক আধিকারিকের দাবি, বহুতলটির নির্মাণে গলদ ছিল, তার জেরেই বিপত্তি।
ভেঙে পড়া বহুতলের কয়েক জন বাসিন্দা জানিয়েছেন, হঠাৎ করে তাঁরা দেখেন ঘরে ফাটল ধরছে। তা দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। বাসিন্দাদের অনেকেই বহুতল ছেড়ে বেরিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু অনেকেই আবার সময়মতো বেরোতে পারেননি। ফলে তাঁদের অনেকেই ধ্বংসস্তূপের নীচে চাপা পড়ে যান। স্থানীয় প্রশাসনের দাবি, গত তিন বছর ধরে নোটিস দেওয়া হয়েছিল বহুতলের বাসিন্দাদের। বিপজ্জনক বলে চিহ্নিত করে বাড়ি খালি করার কথাও বলা হয়। কিন্তু বাসিন্দারা বহুতল ছাড়তে চাননি।
সিন্ধ বিল্ডিং কন্ট্রোল অথরিটি (এসবিসিএ) জানিয়েছে, করাচিতে বর্তমানে বিপজ্জনক ৫৭৮টি বাড়ি রয়েছে। প্রত্যেকটি খালি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।